এমন কিছু না। অল্প কিছু গুঁড়ো পাতা। হেমন্ত তো কবেই
গতহারী। ভিড় ও মাঝে মাঝে নিঃশ্বাস কষ্টে!
ঝড়ের মধ্যেই সোজ্জা! সুপুরি লতায় এখন রাতের শুরু অথবা
শব্দের
কিছু নেই বা ছিল
এভাবেই চলতে চিনতে হোঁচটে হাঁটতে। শব্দ তো প্রতি
ঘামেই
এই! এইটুক্কুন বিগত আঙুলের মতো আসমান চাহনি।
উচ্চারণে আমরাও
বিশ্বরূপ বিশ্বাস –
প্রকাশিত হ'লো
শূন্যাঙ্ক। শূন্যের পথ পায় রাস্তা। রাস্তার পথ পায় শূন্য। প্রত্যেকে-ই প'ড়ুন। এবং
নিজস্ব ভাবনার লেখা পাঠান পরিবর্তী সংখ্যার জন্য। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।।
অহনা সরকার –
অন্যপথে। পরবে রাখা বা উপচে পড়া সিঁড়ি। কড় গুণে গুণে অঙ্ক শিখি আমরা রোজ। রোজ
বর্ষাতি ঝরা জলে
পোষাকী বনবেড়াল। সদ্য পেরোনো বুড়ি নোনা গাছটা।
কাঁচা ঘিলুর ওপর তীর একদমনে পাঞ্জা লড়ে চলেছে। এমনই এম ন ই চাষ বা শূন্য
হাওয়ার ফাঁকে, হঠাৎ
শব্দ জানায়। ব্দ! কাঁধের হাত। কথা শিখছি আমরা।
উচ্চারণে আমাদের কথা
শুভজিৎ গাঙ্গুলি
।।সময়ের সন্তান।।
কবিকে সময়ের সন্তান বলা যেতে পারে।আমি দৃঢ় মনস্তত্ত্ব থেকে বিশ্বাস করতে
চাইইইইছি কবি , সময়েরই
সন্তান।কেননা কবি , সময়কে
ধারণ করেন। এবং সেই ধারণের মধ্যে দিয়ে অভিজ্ঞ প্রাচীরের ধারে ধারে তৈরী করেন
কবিতাচারা।তা থেকে ক্রমে কবিতাগাছ হয়ে যায়।
কবিতার কোনো নির্দিষ্ট স্থান। কাল। সময় হয় না।হয় শুধু অক্ষর।
লেখা।বর্নমালা।ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু কবিতাকে সমকাল দাবি করে।সেই দাবি থেকে
আমাদের ঘাড়ে দায়িত্ব চেপে যায়।কবিতাকে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে রাখার। ছাপার। যাতে
কবিতার ভবিষ্যৎ অতিউন্নত হয়। প্রজন্ম খুঁজে পায় তাঁর ভাষা।কবিতার ভাষা।
সেই মহান দায়িত্ব হেতু আমরা সিদ্ধান্তে আসি। একটি লেখা প্রকাশের জায়গা স্থির
করা দরকার। প্রয়োজনীয়। কারণ, আমরা সমকালের বিরোধীতা করতে পারি না। আমরা সময়ের সন্তান যে!
অনেকে ভালোবেসে , বিশ্বাস
করে লেখা দিয়েছেন এটাই আমাদের চিরপ্রাপ্তি।পত্রিকার গর্ব। প্রথম সংখ্যায় অনেক
সন্তান পেয়েছি।আশা করি,
দ্বিতীয় সংখ্যায় এর সংখ্যা আরো বাড়বে।ধন্যবাদ।